জসিম উদ্দীন —
নীতি-আদর্শের প্রতি বিচ্যুত না হয়ে আত্বমর্যাদাবোধ নিয়ে এক বর্নাট্য আদর্শিক চরিত্র ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সামনে রেখে যাচ্ছেন জীবনের পড়ন্ত বেলায় ৯০ বছর বয়সী ” আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি- আমি কি ভুলিতে পারি ” একুশে গানের রচয়িতা আবদুল গাফফার চৌধূরী।
জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক অনুষ্টানে তিনি বুকে সাহস নিয়ে বলেছিলেন- প্রধানমন্ত্রীর আশেপাশেও রাজাকার আছে, অনুপ্রবেশকারী আছে। তার বক্তব্য সত্য হলে, অবশ্যই সেটি হবে আওয়ামীলীগ এবং সরকারের জন্য অশনি সংকেত ।
ইদানিং আমরা লক্ষ্য করছি, সরকার এবং আওয়ামীলীগের নীতিনির্ধারণি ফোরামের কয়েকজন নেতা-মন্ত্রী স্বাধীনতা বিরোধী নরপিশাচ এবং তাদের রক্তের উত্তরসূরিদের দলে টেনে রীতিমতো বিশ্বাসঘাতক, হিংস্র, মীরজাফরের পরিচয় দিচ্ছে । ঐসব কুলাঙ্গার মন্ত্রী- নেতারাই আওয়ামীলীগকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাবে। দলের গঠনতন্ত্র অনুস্বরন না করে মেয়াদোওীর্ন আহ্বায়ক কমিটি, এডহক কমিটিকে পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে রুপান্তরিত করছে । কমিটিগুলো তদারকির ঘাটতি থাকায় পদবিধারী রাজাকারের দানব সন্তানগুলো বুক ফুলিয়ে রাজপথ দাপিয়ে বেড়াচ্ছে।
আমরা আপনারা সবাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আবদুল গাফফার চৌধূরীদের মতো প্রতিবাদী হই । স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি ও অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্বে লড়াই-সংগ্রাম অব্যাহত রাখি।
জয়বাংলা- জয়বঙ্গবন্ধু।