চট্টগ্রাম প্রতিনিধি:
চট্টগ্রাম শহরের ইয়াবা গডফাদার আবু প্রকাশ কালা আবু বর্তমানে মরণ ব্যাধি ইয়াবা ব্যবসায়ী প্রশাসনের চোখে ধূলো দিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত তার ইয়াবা ব্যবসা।
সে চট্টগ্রাম শহরে বিভিন্ন স্থানে মরণ ব্যাধি ইয়াবা পাচার করে আসছে অনেক দিন ধরে। হালিশহর আনন্দবাজার, বড় পোল, কলসী দিঘী, নিউমোরিং, স্টীল মিলস, কাটগড়, কর্ণফুলী নতুন ব্রীজ, বাকলিয়া আবাসিক, সহ অনেকগুলো মাদক স্পট তার ইয়াবা ব্যবসার প্রধান সহকারী ছিল বাকলিয়া থানার সাবেক এ.এস.আই রিদুয়ান ইসলাম।
বর্তমান ইয়াবা মামলায় জেল হাজতে মূলত ঐ অসাধু পুলিশ অফিসারের কারণে আজ সে চট্টগ্রাম শহরে ইয়াবা গডফাদার। তার পেইজবুক প্রোপাইলে আরো দেখা যায় যে, পতেঙ্গা এলাকার সম্প্রতি বহিস্কার হওয়া যুবলীগ নেতা আবসার উদ্দিন প্রকাশ বাবা আবসারের সাথে তার অনেক ঘনিষ্টতার খবর।
পতেঙ্গার আবসার উদ্দিন প্রকাশ বাবা আবসারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় লেখালেখির পর তার পুরো ইয়াবা চালান গ্রহণ থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্পটে ইয়াবা পৌঁছানো দেওয়ার দায়িত্ব এখন কালা আবুর হাতে।
ইয়াবা ব্যবসার মাধ্যমে ৩০০শত টাকা লেভার থেকে কোটি কোটি টাকার মালিক বর্তমানে কালা আবু। পতেঙ্গার এক ব্যবসায়ী বলেন আগে প্রায় সময় কালা আবু (বাবা) আবসারের বাসায় আসা-যাওয়া করতো। বাবা আবসারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলা হওয়ার পর থেকে এখন যোগাযোগ হয় তাদের মধ্যে লোক মারফত,
অনুন্ধানে জানা যায় কালা আবু কোথায কোন সময় যায় সেটা কাউকে জানায় না। তার বিশ্বস্ত কয়েকজন অজ্ঞাত সহযোগি আছে তারা বিভিন্ন স্পটে ইয়াবা পৌঁছায়ে দেয়, তার প্রধান সহযোগী হিসেবে কাজ করতো সাংবাদিক নামধারী সোহাগ সর্দ্দার।
গত ৫ মাস আগে ফিরোজপুর নিজ এলাকায় ইয়াবা সহ গ্রেপ্তার হয়। তখন সে একাত্তর বাংলা অনলাইন টিভিতে কাজ করত বন্দর পতেঙ্গা প্রতিনিধি হিসেবে।
চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্পট সহ, ঢাকা, বরিশাল, খুলনা, রাজশাহী পর্যন্ত ইয়াবা পৌছে দেওয়ার দায়িত্ব পালন করত। ঐ সাংবাদিক সোহাগ সর্দার জামিনে বেরিয়ে এসে এখন আবারও চট্টগ্রামে অবস্থান । আফসার উদ্দিন প্রকাশ বাবা আফসার।
কালা আবু’র সাথে নতুন করে সর্ম্পক ও ইয়াবা চালানের কাজে লিপ্ত হওয়ার খবর পাওয়া যায়। পাহাড় তলী থানার এক পুলিশের সোর্চ কালা আবু’র হয়ে কাজ করছে বলে জানা যায়।